বঙ্কিমচন্দ্রের চট্টোপাধ্যায় কর্তৃক প্রকাশিত মাসিক পত্রিকা বঙ্গদর্শন। বহরমপুরে সরকারি চাকরিতে অধিষ্ঠিত থাকার সময় তিনি এই পত্রিকার প্রকাশের পরিকল্পনা করেন সাহিত্য মূলক রচনা বৈচিত্র সৌন্দর্য ও রুচির দিক থেকে এটি ছিল ঊনবিংশ শতকের শ্রেষ্ঠ পত্রিকা । রবীন্দ্রনাথ পত্রিকাটির আবির্ভাব সম্পর্কে স্মৃতিচারণা করেছেন এইভাবে "পূর্বে কি ছিল এবং পরে কি পাইলাম তাহা দুই কালের সন্ধিস্থলে দাঁড়াইয়া আমরা এক মুহূর্তে অনুভব করিতে পারিলাম"।
বঙ্কিমচন্দ্র ছিলেন একাধারে এই পত্রিকার সম্পাদক ও প্রধান লেখক। পত্রিকাটি কিছু দিন বন্ধ থাকার পর বঙ্কিমচন্দ্রের অগ্রজ সঞ্জীব চন্দ্রের সম্পাদনায় এটি পুনঃ প্রকাশিত হয়। বাংলা সাহিত্যে এই পত্রিকার অবদান নানা দিক থেকে উল্লেখযোগ্য সাহিত্যসম্রাট বঙ্কিমচন্দ্র প্রথম সামাজিক উপন্যাস 'বিষবৃক্ষ' প্রধান উপন্যাস গুলি এবং বহু প্রবন্ধ এখানে প্রকাশিত হয়। এই পত্রিকাটি কেন্দ্র করে বঙ্কিম অনুসারী এবং তার বাইরে এক বৃহৎ লেখক গোষ্ঠী গড়ে ওঠে। ইন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় এর মতো লেখকদের পাশাপাশি দ্বিজেন্দ্রনাথ ঠাকুর , তরুণ রবীন্দ্রনাথের লেখাও এখানে প্রকাশিত হয় এই পত্রিকার হাত ধরেই।
বাংলা সাহিত্য ,সামাজিক উপন্যাস , পুস্তক সমালোচনা আধুনিক প্রবন্ধ রচনা ইত্যাদি বহু নতুন আঙ্গিকে রচনার সূত্রপাত ঘটে। ১৯০১ খ্রিস্টাব্দে রবীন্দ্রনাথ এই পত্রিকার সম্পাদনার দায়িত্ব নিয়ে নবপর্যায় বঙ্গদর্শন প্রকাশ করে রবীন্দ্রনাথের পর মোহিতলাল মজুমদার ও কিছুকাল এই পত্রিকার সম্পাদনা করেছিলেন।
বঙ্কিমচন্দ্র ছিলেন একাধারে এই পত্রিকার সম্পাদক ও প্রধান লেখক। পত্রিকাটি কিছু দিন বন্ধ থাকার পর বঙ্কিমচন্দ্রের অগ্রজ সঞ্জীব চন্দ্রের সম্পাদনায় এটি পুনঃ প্রকাশিত হয়। বাংলা সাহিত্যে এই পত্রিকার অবদান নানা দিক থেকে উল্লেখযোগ্য সাহিত্যসম্রাট বঙ্কিমচন্দ্র প্রথম সামাজিক উপন্যাস 'বিষবৃক্ষ' প্রধান উপন্যাস গুলি এবং বহু প্রবন্ধ এখানে প্রকাশিত হয়। এই পত্রিকাটি কেন্দ্র করে বঙ্কিম অনুসারী এবং তার বাইরে এক বৃহৎ লেখক গোষ্ঠী গড়ে ওঠে। ইন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় এর মতো লেখকদের পাশাপাশি দ্বিজেন্দ্রনাথ ঠাকুর , তরুণ রবীন্দ্রনাথের লেখাও এখানে প্রকাশিত হয় এই পত্রিকার হাত ধরেই।
বাংলা সাহিত্য ,সামাজিক উপন্যাস , পুস্তক সমালোচনা আধুনিক প্রবন্ধ রচনা ইত্যাদি বহু নতুন আঙ্গিকে রচনার সূত্রপাত ঘটে। ১৯০১ খ্রিস্টাব্দে রবীন্দ্রনাথ এই পত্রিকার সম্পাদনার দায়িত্ব নিয়ে নবপর্যায় বঙ্গদর্শন প্রকাশ করে রবীন্দ্রনাথের পর মোহিতলাল মজুমদার ও কিছুকাল এই পত্রিকার সম্পাদনা করেছিলেন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন